ফসল প্রক্রিয়াজাতকরণে কৃষক ভোক্তা

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল), এগ্রিকেয়ার২৪.কম: ফসল প্রক্রিয়াজাতকরণে কৃষক ভোক্তা উভয়ের লাভ। এতে মানুষের জীবন যাত্রাকে সহজ করে দেয়। কর্মসংস্থান বাড়ায়। পাশাপাশি পরিবেশও রাখে সুরক্ষা।

আজ সোমবার (৯ মার্চ, ২০২০) সদরের মহাবাজারস্থ বারটানের সম্মেলন কক্ষে গুণগতমানের অবক্ষয় রোধে নুন্যতম প্রক্রিয়াজাতকরণ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিন এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, এ কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও প্যাকেজিং মান সম্পন্ন হওয়া চাই। থাকতে হবে এর জীবনকাল। সে সাথে থাকবে খাবারের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বজায়। সব কিছু অবশ্যই যেন স্বাস্থ্যসম্মত হয়। তাহলেই পণ্যের দাম আশানুরূপ হবে। ভোক্তার গ্রহণ করবে স্বাচ্ছন্দে।

তিনি আরো বলেন, এ কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও প্যাকেজিং মানসম্পন্ন হওয়া চাই। থাকতে হবে এর জীবনকাল। সে সাথে থাকবে খাবারের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বজায়। সব কিছু অবশ্যই যেন স্বাস্থ্যসম্মত হয়। তাহলেই পণ্যের দাম আশানুরূপ হবে। ভোক্তার গ্রহণ করবে স্বাচ্ছন্দে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (বারটানে) ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. জামাল হোসেন।

বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন। সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালের প্রফেসর ড. মো. ফখরুল হাসান।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিএই বরিশালের উপপরিচালক হরিদাস শিকারী, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের উপপরিচালক (উপসচিব) মো. সেলিম, হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক মো. শহিদুল্লাহ, মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের (এসআরডিআই) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ছাব্বির হোসেন। অনুষ্ঠানে কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ২৫ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফসল প্রক্রিয়াজাতকরণে কৃষক ভোক্তা উভয়ের লাভ তাই এ কাজে দক্ষতা অর্জন কৃষক আরও বেশি স্বাবলম্বী হতে পারবে। এছাড়া এ বিষয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন যেন কৃষকরা বুঝতে ও জানতে পারেন।

আরও পড়ুন: মাঠে ফসলের উন্নত জাত সম্প্রসারণ দরকার