পুষ্টি ও স্বাস্থ্য বার্তা ডেস্ক, এগ্রিকেয়ার২৪.কম: শশা আমাদের অনেক উপকার করে থাকে। ভিটামিন থাকার পাশাপাশি ক্যালরি কম থাকায় ডায়েট করতে শশা বেশ উপকার দেয়।

শশার এন্টিঅক্সিডেন্ট গরমকালে শরীর ঠাণ্ডা রেখে আমাদের স্বস্তি দেয়। আজ জানব যেভাবে শশা খাওয়া মানবদেহে ক্ষতির কারণ! এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মত!

আসুন জেনে নিই শশা বেশি খেলে যেসব ক্ষতি হতে পারে:-

১. রাতে শশা খাওয়া ক্ষতিকর

নিউট্রিশানিস্টদের মতে, রাতে শশা খাওয়া উচিত নয়। শশাতে ৯৫ ভাগ পানি থাকে। এটাকে অনেকে মনে করেন সহযেই হজম হয়ে যাবে। কিন্তু শশা হজম হয় খুব ধীরে। তাই ঘুমোতে যাওয়ার দু-তিন ঘণ্টা আগে খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। রাতে বেশি শশা খেলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে, পাশাপাশি হজমের সমস্যাও হয় পারে বলে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

২. শশা খেয়ে পানি খাবেন না

শশায় অধিক পরিমাণে পানি থাকে, তাই এটি খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জল পান করতে নেই। এতে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৩. শশা ভালো করে ধুয়ে খাবেন

শশার খোসায় অধিক পরিমাণে কুকুরবিটেসিন পাওয়া যায়। তাই এটি ভালো করে ধুয়ে, খোসা ও টিপ ছাড়িয়ে খাওয়া উচিত।

উল্লেখ্য, প্রয়োজনে চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। যেভাবে শশা খাওয়া মানবদেহে ক্ষতির কারণ! শিরোনামে সংবাদের তথ্য হিন্দুস্থান টাইমস্ থেকে নেওয়া হয়েছে।

যেভাবে চিনবেন ভালো খেঁজুর

পুষ্টিগুণে ভরপুর খেঁজুরে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক। খেঁজুর একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার প্রায় ১১ ভাগই পূরণ করে। তাই প্রতিদিন খেতে পারেন খেঁজুর। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই খেঁজুর থেকে আসে।

আসুন জেনে নিন যেভাবে চিনবেন ভালো খেঁজুর

ভালো খেঁজুর চেনার নানা ধরনের উপায় রয়েছে। তবে তিনটি প্রধান উপায়ের মাধ্যমে খেঁজুরে কৃত্রিমভাবে মিষ্টি মেশানো কিনা তা জানা সম্ভব। চলুন জেনে নেই উপায়গুলো সম্পর্কে।

ভালো খেঁজুর চেনার উপায়

১. মিষ্টির মাত্রা যাচাই

প্রাকৃতিক ভাবে মিষ্টি খেঁজুরে মিষ্টি মাত্রারিক্ত হয় না। যাদের মিষ্টি খুব বেশি পছন্দ না তারাও খেতে পারেন খুব সহজে। কিন্তু যখন অনেক বেশি পরিমাণে মিষ্টি মনে হয় তখন বুঝতে হবে এতে অবশ্যই কৃত্রিমভাবে মিষ্টি মেশানো হয়েছে।

২. পিঁপড়াদের আকর্ষণ

খেঁজুরে যদি কৃত্রিমভাবে মিষ্টি মেশানো হয়ে থাকে তবে তা অবশ্যই পিঁপড়াদের অনেক বেশি আকর্ষণ করবে। জানার জন্য, খোলা জায়গায় একটা খেঁজুরকে রেখে দিন। যদি পিঁপড়া দেখতে পান আশেপাশে তাহলেই বুঝবেন কৃত্রিমভাবে মিষ্টি দেওয়া রয়েছে।

৩. খেঁজুরে ভেতরে মিষ্টি

যে খেঁজুরগুলো প্রাকৃতিক ভাবে মিষ্টি তাদের বাহিরের অংশ তুলনামূলক মিষ্টি হয়না। ভেতরের অংশ অনেক বেশি মিষ্টি হয়ে থাকে। সাধারণত, মিষ্টি খেঁজুরের গায়ে কখনই মিষ্টি থাকে না।

এ্রগ্রিকেয়ার/এমএইচ