মাশরুম চাষ পদ্ধতি

ডেস্ক প্রতিবেদন, এগ্রিকেয়ার২৪.কম: আশির দশকের শুরুতে বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে মাশরুম চাষ শুরু হয়। এছাড়াও খাদ্য হিসেবে মাশরুম অতুলনীয়। প্রাচীনকাল থেকেই এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ, সুস্বাদু ও দামী খাবার হিসেবে বিবেচিত। জেনে নিই মাশরুমের পুষ্টিগুণ।

১. মাশরুম প্রোটিন সমৃদ্ধ সবজি। তাই একে সবজি মাংসও বলা হয়ে থাকে। প্রতি ১০০ গ্রামে (শুকনো মাশরুম) ২০-৩০ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।

২. মাশরুম ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ফসফরাস ও কমমাত্রায় ক্যালসিয়াম ও লৌহ রয়েছে। লৌহ কম থাকাতেও সহজলভ্য অবস্থায় থাকে বলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখতে মাশরুম সহায়তা করে।

৩. মাশরুম খুব নিম্নশক্তি সম্পন্ন খাবার (Low calorie)| এতে কোলেষ্টরল নেই, চর্বির পরিমাণ অত্যন্ত কম (২-৮%) কিন্তু শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড লিনোলোয়িক এসিড রয়েছে।

আরোও পড়ুন: যে ২৪ রোগের মহাওষুধ লবঙ্গ

নিরাপদ সবজি মাশরুমের ওষধিগুণ, চাষ পদ্ধতি ও ভালো ফলনের কৌশল

৪. মাশরুমের পরিমিত পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট ও যথেষ্ট আঁশ (৮-১০%) থাকে। এতে স্টার্চ নেই। শর্করার পরিমাণ কম বিধায় বহুমূত্র রোগীদের জন্য মাশরুম আদর্শ খাবার।

৫. কম চর্বি, কোলোস্টেরকমুক্ত এবং লিনোলেয়িক এসিড সমুদ্ধ হওয়ায় মাশরুম হৃদরোগীদের জন্যও খুব উপকারী।

জেনে নিই মাশরুমের পুষ্টিগুণ সংবাদের তথ্য ই কৃৃষি তথ্য থেকে নেওয়া হয়েছে।