ডেস্ক প্রতিবেদন, এগ্রিকেয়ার২৪.কম: ২০২০ সালের প্রথমার্ধে (জানুয়ারি-জুন) দেশটি ছয় কোটি টনের বেশি সয়াবিন রফতানি করেছে অর্থ্যৎ ৬ মাসে ৬ কোটি টনের বেশি সয়াবিন রফতানি। এর মধ্যে গত মাসে রফতানি হয়েছে ১ কোটি ৩৪ লাখ টন। গত মার্চ থেকে ব্রাজিলের সয়াবিন রফতানিতে ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি বজায় রয়েছে। খবর: রয়টার্স

আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি ব্রাজিলে সয়াবিনের নতুন মৌসুম শুরু হবে। আসন্ন মৌসুমে দেশটিতে কৃষিপণ্যটির আবাদ ২৯ লাখ একর জমিতে বাড়তে পারে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। এটা বিশ্বজুড়ে তেলবীজের চাহিদা ও মূল্যবৃদ্ধিতে প্রভাবক হিসেবে কাজ করতে পারে। খবর রয়টার্স।

ব্রাজিলের এগ্রিবিজনেস কনসালট্যান্সি স্টোনএক্সের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২০-২১ মৌসুমে দেশটিতে সব মিলিয়ে ৩ কেটি ৮০ লাখ হেক্টর বা ৯ কোটি ৩৯ লাখ একর জমিতে সয়াবিনের আবাদ হতে পারে। দেশটির সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯-২০ মৌসুমে ব্রাজিলের ৩ কোটি ৭০ লাখ হেক্টর বা ৯ কোটি ১০ লাখ একর জমিতে তেলবীজটির আবাদ হয়েছে। অর্থাৎ এক মৌসুমের ব্যবধানে দেশটি পণ্যটির আবাদি জমির পরিমাণ বাড়তে পারে ১০ লাখ হেক্টর বা ২৯ লাখ একর।

চলতি মৌসুমে ব্রাজিলে সয়াবিনের ফলনের চাঙ্গা ভাব বজায় রয়েছে। এবার সব মিলিয়ে ১২ কোটি ৯ লাখ টন সয়াবিন উৎপাদনের রেকর্ডের পথে রয়েছে দেশটি। এদিকে উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে চলতি বছর দেশটিতে থেকে পণ্যটির রফতানিও ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে।

ব্রাাজিল বিশ্বের শীর্ষ সয়াবিন উৎপাদন ও রফতানিকারী দেশ। চলতি বছর শেষে দেশটি থেকে কমপক্ষে আট কোটি টন সয়াবিন রফতানি হতে পারে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। এ প্রাক্কলন সত্যি হলে এটাই হবে ২০১৮ সালের পর দেশটি থেকে পণ্যটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রফতানি।

৬ মাসে ৬ কোটি টনের বেশি সয়াবিন রফতানি ব্রাজিলের শিরোনামে সংবাদের তথ্য বনিক বার্তা থেকে নেওয়া হয়েছে।