গরু নির্বাচন কালে বেশ কয়েকটি দিক লক্ষ্য রাখতে হয়। তা না হলে খামার তৈরি করে লোকসানে পড়তে হয়। উন্নত দেশের মাংসের গরুর বিশেষ জাত রয়েছে।তাই বিদেশি গরুর জন্য উন্নত খাদ্য ও ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। আর যেসব লক্ষণ দেখে গরু কিনলে শতভাগ সফলতা আসে সেসব বিষয় জেনে রাখা উচিৎ। লিখেছেন আব্দুস সালাম সাগর, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।

১. শুরুতেই জানতে হবে দেশীয় গরু মোটাতাজাকরণ অলাভজনক। খুব বেশি লাভ হয় না। বরং দেশীয় গরু মোটাতাজাকরণ প্রজেক্টে না নেওয়াই ভালো।

২. ২ থেকে ২.৫ বছরের গরুর শারীরিক বৃদ্ধি ও গঠন মোটাতাজাকরণের জন্য বেশি ভাল।

৩. এঁড়ে বাছুরের দৈহিক বৃদ্ধির হার বকনা বাছুরের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।

৪. তবে বাছুরের বুক চওড়া ও ভরাট, পেট চ্যাপ্টা ও বুকের সাথে সমান্তরাল, মাথা ছোট ও কপাল প্রশস্ত, চোখ উজ্জ্বল ও ভেজা ভেজা, পা খাটো প্রকৃতির ও হাড়ের জোড়াগুলো স্ফীত, পাজর প্রশস্ত ও বিস্তৃত, শিরদাঁড়া সোজা হতে হবে।

আরোও পড়ুন: গরুর প্রাণঘাতী ব্যাবেসিওসিস রোগ সম্পর্কে জানেন কি?

গরুর বাদলা রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

গরুর খাদ্যে মোট খরচের প্রায় ৬০ থেকে ৭০ ভাগ ব্যয় হয়। তাই স্থানীয়ভাবে প্রাপ্ত খাদ্য দ্বারা খরচ কমানো সম্ভব। মনোযোগ দিতে ঘাস উৎপাদন করে খাওয়ানোর দিকে।

যেসব লক্ষণ দেখে গরু কিনলে শতভাগ সফলতা আসে শিরোনামে সংবাদের লেখাটি লিখেছেন আব্দুস সালাম সাগর, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।